Thursday, June 7, 2012

Lover start hanger strike

The lover's demand for 3 days on a hunger strike at the candipura minabajara at Chilmari in Kurigram, Bangladesh in a lover house. 
The lover, Hasina Akter Mitu said, if he don't married me than I suicide. The lover said she know that her lover prepared for marriage another, for this reason she start hanger strike in lover house.  Lover said that 6 months ago love relationship grows over the identity of sources. with  Limon.  They have already meet several times in different places. His father - so I know he's married to the second brother Asadujjamana town. In Limon's lover - and mother to marry him so I will know that Limon's home runs came in on June 5. I would not go anywhere without him. I do not go back home. If I do not get married with. Limon said the boy, I tell you. He left me when I come back I can not think of him. I - I do what I would accept that. Limon said the father, I came home 3 days before. I did not know anything. I can not do it now.

বাংলায় এই নিউজটি পড়ার জন্য নিচে ক্লিক করেন



প্রেমিকের বাড়িতে অনশন

বিয়ের দাবিতে ৩ দিন ধরে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছেন বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার  চণ্ডিপুর মিনাবাজার এলাকার এক প্রেমিকা। ওই প্রেমিকার পরিবার অন্যত্র বিয়ের আয়োজন করায় মনের মানুষকে পেতে সে এ অনশন করছে বলে জানিয়েছে।
প্রেমিকা হাসিনা আক্তার মিতু জানান, চিলমারী উপজেলার থানাহাট রাজারভিটা এলাকার আবদুল হকের ছোট ছেলে মো. সোহানুর রহমান লিমনের সঙ্গে প্রায় ৬ মাস পূর্বে রাজারভিটা নদীর ঘাটে পরিচয়ের সূত্র ধরে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরই মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় কয়েকবার দেখাও হয়েছিল তাদের। তার বাবা-মা একথা জানতে পেরে মামাতো ভাই আশাদুজ্জামান বাবুর সঙ্গে বিয়ে ঠিক করে। এদিকে প্রেমিক লিমনের বাবা-মা অন্যত্র তাকে বিয়ে দিবে বলে জানতে পেরে আমি লিমনের বাড়িতে গত ৫ই জুন দুপুরে চলে এসেছি। আমি তাকে ছাড়া কোথাও যাবো না। আর বাড়িতে ফিরে যাবো না। তার সঙ্গে বিয়ে না দিলে আমি আত্মহত্যা করবো। প্রেমিক লিমন জানান, আমি আর কি বলবো। সে সবাইকে ছেড়ে আমার কাছে যখন এসেছে আমি তো আর তাকে ফিরিয়ে দিতে পারি না। তবে বাবা-মা যা করবেন সেটাই আমাকে মেনে নিতে হবে। লিমনের বাবা জানান, মেয়েটা ৩ দিন আগে বাড়িতে এসেছে। আমি এসব কিছুই জানতাম না। এখন কি করবো ভেবে পাচ্ছি না।